Header Ads

Header ADS

রসায়ন

রসায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু ( ৮৪) টি তথ্য একসাথে দেওয়া হলো।কাজে লাগবে। পড়ে রাখুন: 1) মুদ্রাধাতু :➟ অকাজ (Au, Cu, Ag) 2) অপধাতু :➟ আট সি গে টে আস বি সব (At, Si, Ge , Te, As, B , Sb ) 3) চুম্বক ধাতু :➟ ফেল করি নাই, রুহুল রহিম ফালালে পেটাবো (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt) 4) অভিজাত ধাতু : আজ সোনা পাবে (Ag, Au, Pt) 5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ লতা (লোহা Fe, তামা Cu) 6) নরম ধাতু :➟ পাবে না কে কে (Pb, Na, K, Ca) 7) উদায়ী ধাতু :➟ জন কেডি মার্কারিকে চিনে (Zn, Cd, Hg, Cn) 8 ) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম 9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম 10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম 11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক 12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম 13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ 14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ 15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা 16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ এলুমিনিয়াম 17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি 18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা ( জিংক) 19) যে ধাতু পানিতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম 20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি। 21) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি। 22) কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়। 23) সসপ্রতি ময়মনসিংহ জেলায় সিরামিক খানি আবস্কিৃত হয়।] 24) সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে। 25) সোডিয়ামের কার্বনেট (Na2Co3) কে বেকিং পাউডার বলে। 26) পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়। 27) ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়। 28) ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। 29) সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে। 30) যে লোহায় কার্বনের পরিম০৮ থেকে ৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স’ায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়। 31) কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে। 32) ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে। 33) দুই বা ততোধিক ধাতুর মিশ্রণে যে কঠিন পদার্থ তৈরী হয় তাকে সংকর ধাতু বলে। 34) তামা ও দস্তা ও মিশ্রণে পিতল তৈরী হায়। 35) তামা, দস্তা ও নিকেলের সংকর ধাতু জার্মান সিলভার। 36) অ্যালুমিনিয়াম, কপার ম্যাগনেশিয়াম, এবং মাঙ্গানিজ এর মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু ডুরালুমিন। এটি উড়োজাহাজ তৈরীতে ব্যবাহৃত হয়। 37) তামা, দস্তা, এবং টিনের মিশ্রণে তৈরী সংকর ধাতু গান মেটাল, পূর্বে কামান তৈরীর কাজে ব্যবহৃত হত বলে এজন্য এটিকে গান মেটাল বলে। 38) খনিজের সাথে যে সব অপদ্রব্য থাকে, সেগুলিকে খনিজ মল বা গ্যাং বলে। 39) পারদের সাথে অন্য যে কোন ধাতুর মিশ্রণে উৎপন্ন সংকর ধাতুকে পারদ সংকর বা অ্যামাল গাম বলে। 40) মাটির রঙ লালচে হলে বুঝতে হবে তাতে আয়রনের পরিমাণ বেশী। 41) ম্যাগনেটাইট,জিরকন, মোহনাজইট প্রভুতির সমন্ময়ে তৈরী সোনার ন্যায় মুল্যবান খনিজকে ক্যালোসোনা বলে। 42) টেস্টিং সল্ট এর রাসায়নিক নাম হলো মনো সোডিয়াম গ্লুটামেট। 43) সোডিয়াম ও ক্লোরিন হলো খাদ্য লবণের রাসয়নিক উপাদান। 44) লিথিয়াম হলো সবচেয়ে হালকা থাতু। 45) ওসমিয়াম হলো সবচেয়ে ঘন ধাতু। 46) সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু হলো পারদ। 47) সাধারণ তাপামাত্রায় তরল অধাতু হলো ব্রোমিন। 48) সাপের বিষে জিঙ্ক থাকে। 49) পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু প্লাটিনাম। 50) দস্তা সবচেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। 51) আয়নার পশ্চাতে পারদ ব্যবাহৃত হয়। 52) সর্বাধিক বিদ্যুৎ পরিবাহী ধাতু কপার বা তামা। 53) ১৪ ক্যারেট স্বর্ণকে বিশুদ্ধ স্বর্ণ বলা হয়। 54) পৃথিবী তৈরীর প্রাধান উপাদান হলো সিলিকন। 55) এন্টিমনি আঘাত করলে শব্দ হয় না। 56) ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইডের পরিষ্কার পানির দ্রবণকে লাইম ওয়াটার বা চুনের পানি বলে 57) অগ্নিনিরোধক খনিজ পদার্থ হলো এসবেসটস। 58) সীসার গলনাঙ্ক সবচেয়ে কম। 59) পানি অপেক্ষা সোনা ১৯ গুন ভারি। 60) ইস্পাত সাধারনত লোহা থেকে ভিন্ন কারণ ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত পরিমাণ কার্বন রয়েছে। 61) আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শে লোহার পরমাণ ধীরে ধীরে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আরণ অক্সাইড উৎপন্ন করে এবং লোহায় মরিচা পড়ে। 62) আর্দ্র বায়ুর সংস্পর্শে লোহার পরমাণু ধীওে ধীরে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আয়রণ অক্সাইড উৎপন্ন কর এবং লোহায় মরিচা পড়ে। 63) ৪৪ লোহা বা ইস্পাতের তৈরী জিনিস কে মরিচারোধী করার জন্য লোহা বা ইস্পাতের উপর জিঙ্কের প্রলেপ দেওয়া হয়। একে গ্যালভানাইজিং বলে। 64) সোডিয়াম বাই- কার্বনেট,অ্যালু মিিিনয়াম সালফেট এবং পটাশিয়াম হাইড্রোজেন টারটারেটর মিশ্রণকে বেকিং পাউডার বলে। 65) লোহা বা ইস্পাতের তৈরী সামগ্রীর উপর নিকেল, ক্রোমিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম সোনা, প্লাটিনাম ইত্যাদি ধাতুর প্রলেপ দেওয়াকে ইলেকট্রোপ্লেটিং বলে। 66) মরিচা প্রতিরোধ বা সামগ্রীক উজ্জ্বলতা, চাকচিক্য, সৌন্দর্য ও স’ায়িত্ব বাড়াতে ইকট্রোপ্লোটিং করা হয়। 67) গ্রাফাইট একমাত্র অধাতু যা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী। 68) গ্রাফাইটের সাথে বিভিন্ন অনুপাতে কাদা মিশিয়ে বিভিন্ন ধরণের পেন্সিলের সীস তৈরী করা হায়। পেন্সিলের সীস যত মোটা ও নরম তাতে গ্রাফাইটের পরিমান তত বেশী। 69) প্রাকৃতিক বস’র মধ্যে সবচেয়ে কঠিন বস’ হলো হীরক। 70) হীরক সাধারত স্বচ্ছ ও বর্ণহীন। হীরকের মধ্যদিয়ে আলো বিভিন্নভাবে একে যায় বলে তাকে চকচকে দেখায় হীরকক বিশেষভাবে কেটে বহুতল বিশিষ্ট করা হয়। একে হীরকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়। 71) গন্ধক বা সালফার খুবই সক্রিয়া অধাতু। এটি তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবাহী। জীবানুনাশক ঔষধ তৈরীতে, দিয়াশলাই, নানা প্রাকার রং এবং সার প্রভৃতিতে সালফার বা গন্ধক ব্যবাহৃত হয়। 72) রাবারের সাথে গন্ধক মিশিয়ে উত্তপ্ত করলে রাবার শক্ত, নমনীয় ও দীর্ঘস’ায়ী হয। একে ভলকানাইজেশন বলে। 73) রকেট এবং জেট বিমানে জ্বালানী হিসেবে তরল অক্সিজেন ব্যবহৃত হয়। 74) পানিতে অক্সিজেন দ্রবীভুত অবস’ায় থাকে। মাছ এবং অন্যান্য জলচর প্রাণীরা ফুলকার সাহায্যে দ্রবীভুত অক্সিজেন গ্রহন করে এবং শ্বাসকার্য চালায়। 75) অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন হলো বায়ুর প্রধান দুটি উপাদান। 76) হাইড্রোজেন গ্যাস অত্যান্ত দাহ্য। বেলুনে ব্যবাহার করলে হাইড্রোজেন গ্যাসে বিস্ফারণ ঘটে মারাত্মক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। এজন্য বর্তমান বেলুনে হাইড্রোজেনের পরিবর্তে হিলিয়াম ব্যবহার করা হচ্ছে। 77) অত্যাধিক চাপ এবং অতি নিম্ন তাপমাত্রায় কার্বনডাই অক্সাইড কে ঘনীভুত করলে কার্বন ডাই অক্সাইড তরল না হয়ে সরাসরি কঠিন পদার্থে পরিণথ হয়। দেখতে বরফের মত বলে কঠিন কার্বন ড্রাই অক্সাইডকে ড্রাই আইস বা শুঙ্ক বরফ বলে। 78) কার্বন মনো অক্সাইড (CO) ও হাইড্রোজেন গ্যঅসের মিশ্রনকে ওয়াটার গ্যাস বলে। 79) নাইট্রাস অক্সাইডকে (N2O) ল্যাফিং গ্যাস বলে। 80) কস’লীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড উৎপন্ন হয়। এটি হজমে সহায়তা করে। 81) কোন দ্রবনের PH বলতে বুঝায় কোন দ্রবনের হাইড্রোজেন আয়নের ঘনত্বের ঋণাত্বক লগারিদমকে । কোন দ্রবেনের PH এর মান ৭ হলে তা নিরপেক্ষ PH এর মান ৭এর বেশী হলে তা ক্ষারীর এবং ৭ এর কম হলে তা অম্লীয়। 82) সর্ব প্রথম অক্সিজেন আবিস্কার করেন প্রিস্টলি। 83) কোন ধাতুর আণবিক ওজন ১৮ এর কম হলে ঐ ধাতুটি পানিতে ভাসবে। 84) বিক্রিয়ার গতি মন্থ’র করার জন্য পারমানবিক চুল্লীতে গ্রাফাইট বা ভারী পানি ব্যবহৃত হয়। (সংগৃহীত) IF U ARE HELPED BY THIS POST U CAN GIVE ME A FRIEND REQUEST TO GET MORE SIMILAR POSTS

1 comment:

Powered by Blogger.